বরিশাল, ২৬ এপ্রিল (আহমেদ জালাল/আমাদের বরিশাল ডটকম): বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র বিএনপি নেতা আলতাফ মাহমুদ শিকদারের সালিশীর জের ধরে ক্ষোভে অভিমানে এক যুবতী আত্নহত্যার চেষ্টায় বিষপান করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যুবতীর নাম সোনিয়া আক্তার (১৮)। আশংকাজনক অবস্থায় তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, নগরীর সিএন্ডবি রোডের দিনমজুর হুমায়ুন কবিরের কন্যা সোনিয়া আক্তার। বছর খানেক আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে গোপালগঞ্জের আবদুল কুদ্দুস আকনের পুত্র সুমনের(২৩) সঙ্গে সোনিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমিক সুমন শুরু থেকেই তার নাম কখনো সুমন আবার কখনো সুজন বলে সোনিয়ার সাথে প্রতারনা করতে থাকে। এরপরও সোনিয়া প্রেমে মগ্ন হয়। কিছু দিন পূর্বে প্রতারক প্রেমিক সোনিয়াকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। সোনিয়া তাকে বরিশালে আসতে বলে কিন্তু সুমন বরিশালে না এসে গত ২ দিন পূর্বে সনিয়াকে টাকা-পয়সা ও সোন গহনা নিয়ে টেকেরহাটে যেতে বলে। প্রতারক প্রেমিকের কথানুযায়ী প্রেমিকা তার বাড়ী থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা কানের দুল গলার চেইন, আংটি ও পায়ের নুপুর নিয়ে টেকেরহাটে যায়। সেখাকার একটি মাজারকে সাক্ষী রেখে প্রতারক সুমন সোনিয়াকে বিয়ে করে। এ সময় তারা সেখানকার একটি হোটেলে থাকে। গতকাল প্রেমিক সুমন সোনিয়াকে সঙ্গে নিয়ে সিএন্ডবি রোডের শশুড়ালয় হুমায়ুন কবিরের বাড়িতে বেড়াতে আসে। সোমবার রাতে স্থানীয় কয়েক উশৃঙ্খল যুবক ওই বাড়িতে গিয়ে সোনিয়া ও তার সুমনকে জিম্মী করে এলাকায় প্রকাশ করে এই দু’জন অবৈধভাবে বসবাস করছে। উশৃঙ্খলরা স্থানীয় ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও বিসিসির প্যানেল মেয়র আলতাফ মাহমুদ শিকদারকে জানায় যে, স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে এখানে অবৈধভাবে যুবক-যুবতী থাকছে। স্থানীয় যুবকদের কথা শুনে প্যানেল মেয়র সেখানে এসে পরিবারকে বলেন ব্যাভিচার করার জন্য ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক দু’জনকেই শাস্তি প্রদান করা হবে। নচেৎ তাদেরকে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা বলেন প্যানেল মেয়র। এরপর মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় সোনিয়া প্রেমিকের প্রতারনা আর স্থানীয় বিচারে তার শাস্তির কথা শুনে অভিমানে বিষপান করে। এরপর গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা সকাল সাড়ে ৯টায় তাকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করে। জরুরী বিভাগের ভর্তি নং.২২১২০/১৫। সালিশীর কারনে আত্নহননের চেষ্টার ঘটনার খবর পেয়ে নিজেকে রক্ষা করতে উঠেপড়ে লাগেন প্যানেল মেয়র আলতাফ মাহমুদ শিকদার। মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় প্যানেল মেয়র পরিবারকে ম্যানেজ করতে হুমায়ুন কবিরের বাড়িতে ছুটে যান। পাশাপাশি শেবাচিম হাসপাতাল থেকে নাম কেটে বাড়িতে নিয়ে আসার চেষ্টা করেন প্যানেল মেয়র। সোনিয়ার পিতা হুমায়ুন কবিরকে অনেকটা ম্যানেজ করতে সক্ষমও হয়েছেন তিনি। হুমায়ুন কবির হঠাৎ ভোল পাল্টে সাংবাদিকদের বলছেন আমার কন্যা বিষপান করে নি, তার সাইনাসের সমস্যার কারনে নাকে গরম পানির সাথে ঔষধ নিতে হয়। ঔষধের পরিমান বেশী হয়ে যাওয়ায় সোনিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে জানান তিনি। কিন্তু শেবাচিম হাসপাতালের জরুরী বিভাগে রেকর্ড রয়েছে সোনিয়া বিষ (পয়জনিং) পান করে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। তবে সোনিয়ার পিতা হুমায়ুন কবির স্বীকার করেছেন যে রাতে প্যানেল মেয়র তাদের বাড়িতেই সালিসী করেছেন।
সোনিয়ার মা মাহমুদা বেগম বলেন, এলাকার কয়েক ব্যাক্তি প্যানেল মেয়রকে খবর দিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন। এরপর প্যানেল মেয়র পরিবারের সকলকে বকাবকি করে বলেছেন অবৈধ সম্পর্কের দায়ে ইসলামী শরীয়তনুযায়ী বিচার করা হবে। আর শরীয়তনুযায়ী বিচার করলে মেয়েকে দোররাও মারা হতে পারে। তানা হলে তাদেরকে পুলিশ কিংবা র্যাবের নিকট সোর্পদ করা হবে।
এদিকে বিসিসি’র প্যানেল মেয়র আলতাফ মাহমুদ শিকদারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সোনিয়ার বাড়িতে গিয়ে সালিশী করার কথা স্বীকার করেন। তবে তিনি কোন শাস্তির কথা বলেননি বলে দাবী করেন তিনি। তিনি বলেন, সুমনের আরেকটি বিয়ে আছে এবং সোনিয়া এ কথা জানার পর সুমনের সাথে খাকতে চায়নি। তাই তিনি দুজনের পরিবারকে একসাথে বসে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন এবং এজন্য আজ বিকেলে সুমনের পরিবারের লোকজন বরিশাল এসেছে বলে জানান তিনি।
|
পটুয়াখালীতে শিশু ছাত্রীর উপড় এক শিক্ষাগুরুর পৈচাশিক কাণ্ড! ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষন Posted: 26 Apr 2011 06:02 AM PDT
পটুয়াখালী, ২৬ এপ্রিল (সঞ্জয় কুমার দাস/আমাদের বরিশাল ডটকম): পটুয়াখালীর গলাচিপার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের কানকুনি পাড়া কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ুয়া এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তারই শিক্ষক হাসান সিকদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় একই এলাকার হিন্দু (দাস পদবীর) পরিবারের ঐ শিশুর মা বাদী হয়ে রঙ্গাবালী থানায় একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করেছেন। যার মামলা নং-৬ তারিখ ২৬-০৪-২০১১ইং। ঘটনা ধামা চাপা দেওয়ার জন্য ক্ষমতাশীন দলের স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের কাছে ধর্না দিচ্ছেন শিক্ষক হাসান সিকদার। রাঙ্গাবালী থানা পুলিশ সোমবার গভীর রাতে শিশুটিকে উদ্ধার করে মেডিকেল রিপোটের্র জন্য আজ মঙ্গলবার সকালে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে প্রেরন করেছে।
মামলার বিবরন, পুলিশ ও মেয়ের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত রবিবার বিকাল তিনটায় উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের কানকুনি পাড়া কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুটি প্রাইভেট পড়তে যায় তার শিক্ষক হাসান সিকদারের কাছে। সুযোগ সন্ধানী শিক্ষক হাসান সিকদার কৌশলে অপর এক ছাত্রীকে বাইরে পাঠিয়ে দেয়। এ সুযোগে শিশুটিকে ভুলিয়ে ভালিয়ে সাইক্লোন সেল্টারের অন্য একটি কক্ষে শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরন হলে শিশুটি কোন মতে বাড়ি ফিরে এসে পরিবারের সকলকে বলে দেওয়ায় ঘটনার জানাজানি হয়ে যায়। পরে ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে মঙ্গলবার সকালে রাঙ্গাবালী থানায় ঐ শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে রাঙ্গাবালী থানার অফিসার ইনচার্জ মাহে আলম জানান, আমরা মেয়েটিকে উদ্ধার করে মেডিকেল রিপোর্টের জন্য পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছি। ঘটনার হোতা শিক্ষক হাসান সিকদারকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। |
ivRavbx‡Z M„nea~i jvk D×vi
GwcÖj 26, 2011, g½jevi : ˆekvL 13, 1418
Avi †K iwb: ivRavbxi igbv _vbvi wgievM GjvKvq g½jevi mKv‡j M„nea~i jvk D×vi K‡i‡Q cywjk| igbv _vbvi Dccwi`k©K †gv. iDd Rvbvb, wgiev‡Mi 11/4/wW Gi Qvcov Ni †_‡K g½jevi mKv‡j jvBjx †eM‡gi (19) g„Z‡`n D×vi K‡i cywjk| GNUbvq ¯^vgx wgRvb cjvZK i‡q‡Q| jvBjxi fvB †mvnvM †nv‡m‡bi Awf‡hv‡Mi eivZ w`‡q wZwb AviI Rvbvb, ¯^vgx-¯¿xi g‡a¨ Kj‡ni †Ri a‡i Zv‡K k¦vm‡iva K‡i nZ¨v Kiv nq| MZ 3 gvm Av‡M jvBjx I wgRv‡bi we‡q nq| Zvi evwo ewikv‡ji ev‡KM‡Äi †`Dix MÖv‡g| evsjv bDR
AvevwmK †nv‡U‡j al©‡Yi ci nZ¨v ivgcyiv _vbvi Iwmmn 14 R‡bi wei“‡× gvgjv
GwcÖj 26, 2011, g½jevi : ˆekvL 13, 1418
Avi †K iwb : AvevwmK †nv‡U‡j AvU‡K †i‡L al©Y Ges nZ¨vi NUbvq XvKv, ivgcyiv _vbvi fvicÖvß Kg©KZ©v Ges `yB Dccwi`k©Kmn 14 R‡bi wei“‡× gvgjv `v‡qi Kiv n‡q‡Q| Avmvwg Kiv n‡q‡Q ivgcyiv _vbvi fvicÖvß Kg©KZ©v mvB`yi ingvb, Dccwi`k©K Rqbvj, k¨vgj P›`Ö ai, gvwjevM †PŠayixcvovi †nv‡Uj wgiv‡Ri gvwjK, g¨v‡bRvi I Kg©Pvixmn 14 Rb‡K| g½jevi XvKvi Pvi b¤^i bvix I wkï wbh©vZb `gb we‡kl UªvBe¨ybv‡j gvgjvwU `v‡qi K‡ib gvbevwaKvi msMVb wnDg¨vb wi‡mvm© A¨vÛ †nj_ dvD‡Ûk‡bi †Kv-AwW©‡bUi byi“j Bmjvg †PŠayix| bvix wbh©vZb `gb AvB‡bi 5(2), 9(2), 9(3) I 30 avivq G gvgjv `v‡qi Kiv nq| gvgjv m~‡Î Rvbv hvq, MZ 15 gvP© mܨvq wgicyi †kIovcvovi gwdR Dwχbi †g‡q‡K gvwjevM †PŠayixcvovi †nv‡Uj wgiv‡Ri GKwU K‡¶ AvU‡K †i‡L al©Y Kiv nq| al©YKvixiv c‡i Zv‡K wZbZjv †_‡K wb‡P †d‡j w`‡q nZ¨v K‡i| gvgjvq `vex Kiv nq, wbn‡Zi evev-gv ivgcyiv _vbvq gvgjv Ki‡Z †M‡jI cywjk gvgjv †bqwb| D‡ëv Zv‡`i fqfxwZ †`wL‡q Zvwo‡q †`Iqv nq| wePviK b~i †gvnv¤§` Rvnv½xi miKvi ev`xi Revbe›`x MÖnY K‡i mvZ Kvh©w`e‡mi g‡a¨ Z`š— K‡i cÖwZ‡e`b w`‡Z gwZwSj †Rv‡bi Dc-cywjk Kwgkbvi‡K wb‡`©k w`‡q‡Qb| evsjv wbDR
QvÎx‡K DZ¨³ Kivq bIMvuq hye‡Ki Kviv`Ê
GwcÖj 27, 2011, eyaevi : ˆekvL 14, 1418
Avey †nbv Zvm‡gix: QvÎx‡K D˨³ Kivi `v‡q MZiv‡Z bIMvuq †`Iqvb bvwn` bv‡gi GK hyeK‡K Kviv`Ê w`‡q‡Q åvg¨gvb Av`vjZ| cvi-bIMvu `w¶Y cvovi AvwRRyi ingv‡bi †g‡q gvwiqv myjZvbv b`x cv‡ki GKwU gv`ªvmvq beg †kÖYx‡Z c‡ob| K¬v‡m hvZvqv‡Zi mgq GKB GjvKvi b~‡i Avj‡gi †Q‡j †`Iqvb bvwn` Av‡Rev‡R K_v e‡j Zv‡K DZ¨³ Ki‡Zv| welqwU bvwn‡`i evev‡i evievi Rvbv‡jI Gi myôz †Kv‡bv mgvavb nqwb| Gici †_‡K bvwn` IB QvÎxi Ici Av‡iv w¶ß n‡q D‡V| MZKvj we‡K‡j b`x gv`ivmv †_‡K evwo wdiwQj| G mgq eLv‡U bvwn` Zv‡K †U‡b wnuP‡o a‡i wb‡Z Pvq| ZLb Zvi wPrKv‡i GjvKvevmx †mLv‡b Qy‡U wM‡q IB eLv‡U‡K nv‡Zbv‡Z a‡i †d‡j| c‡i åvg¨gvb Av`vj‡Z Zv‡K †mvc`© Kiv nq| G mgq Av`vjZ bvwn`‡K 10 gvm 10 w`‡bi Kviv`Ê cÖ`vb K‡i| G NUbvi mZ¨Zv ¯^xKvi K‡i bIMvu g‡Wj _vbv cywj‡ki Dccwi`k©K (GmAvB) bvwmi“¾vgvb Rvbvb, iv‡ZB Zv‡K †Rjv KvivMv‡i cvVv‡bv n‡q‡Q| †`kwUwf
Avïwjqvq mš¿vmx‡`i Pig wbôyiZvi wkKvi GK Zi“bx
GwcÖj 28, 2011, e„n¯úwZevi : ˆekvL 15, 1418
Rvwn`yi ingvb :mvfv‡i mš¿vmx‡`i Pig wbôyiZvi wkKvi GK Zi“bxi jvk D×vi K‡i‡Q cywjk|wbg©g cvkweK wbh©vZ‡bi ci IB Zi“bx‡K wee¯¿ K‡i jvk Szwj‡q †`qv nq GKwU Mv‡Q|e„n¯úwZevi mKv‡j Avïwjqv _vbv cywjk MY wek¦we`¨vjq msjMœ wbR©b gv‡Vi GKwU Mv‡Q SzjšZ¥ Ae¯’vq D×vi K‡i nZfvM¨ IB Zi“bxi jvk|GjvKvevmx Rvbvq,mKv‡j IB GjvKvq Mv‡Q jvk †`‡L fxwZKi cwiw¯’wZi gy‡L c‡o ¯’vbxq wkï wK‡kviiv| Zviv wb‡R‡`i AwffveK‡`i welqwU Rvbv‡j GjvKvevmx jvk †`‡L Lei †`q Avïwjqv _vbvq|c‡i cywjk jvkwU D×vi K‡i _vbvq wb‡q hvq|Avïwjqv _vbv cywj‡ki Dc-cwi`k©K (GmAvB) kvwnb cvi‡fR Rvbvb, NvZKiv IB Zi“bx‡K cvkweK wbh©vZb K‡iB µvšZ¥ nqwb Zv‡K wee¯¿ K‡i jvkwU Mv‡Q Szwj‡q †`q|Avïwjqv _vbvi Awdmvi BbPvR© (Iwm) wmivRyj Bmjvg Rvbvb, gqYv Z`‡šZ¥i R‡b¨ jvkwU XvKv †gwW‡Kj K‡jR nvmcvZvj g‡M© cvVv‡bv n‡q‡Q| wZwb Rvbvb,_vbvq Avbvi ci-I nZfvM¨ Zi“bxi cwiPq †g‡jwb|Zi“bxi cwiPq mbv³ n‡jB cy‡iv NUbv cwi¯‹vi n‡e e‡jI Rvbvb wZwb|‡K GB nZfvM¨ Zi“bx,wK Zvi cwiPq nZ¨Kv‡Ûi †gvwUf ev wK - G wi‡cvU© †jLv G cÖ‡kœ †Kvb DËi †g‡jwb| †MÖßvi nqwb m‡›`nfvRb‡`i †KD wKsev cywjk mbv³ Ki‡Z cv‡iwb Zi“bxi cwiPq|
পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় পোড়াদহে স্বামীর পাশবিক নির্যাতনে স্ত্রীর মৃত্যু
এপ্রিল 30, 2011
॥ কুষ্টিয়া প্রতিনিধি ॥
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলার পোড়াদহে স্বামীর পাশবিক নির্যাতনে আলেফা খাতুন (২৮) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার পোড়াদহ ইউনিয়নের স্বরূপদহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ স্বরূপদহ গ্রামের আকবর আলীর পুত্র হামিদুল ইসলাম বাড়ির পার্শ্ববর্তী এক মহিলার সাথে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে হামিদুল ইসলাম প্রায়ই তার স্ত্রী সাথে খারাপ ব্যবহার করতো। হামিদুলের স্ত্রী পরকীয়া প্রেমে বাধা দেয়ায় তার উপর অত্যাচারের ষ্টীম রোলার চালাতে থাকে। এরপরও হামিদুল খারাপ পথ থেকে ফিরে আসেনি। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওই পরিবারে প্রায়ই দ্বন্দ্ব সংঘাতের সৃষ্টি হয়। গত বৃহস্পতিবার সকালে পরকীয়া এ ঘটনা নিয়ে হামিদুল ও তার স্ত্রীর মাঝে বাকবিতন্ডা হয়। পরকীয়া প্রেমে বাধা দেয়ায় হামিদুল তার স্ত্রীকে লাঠি দিয়ে বেদম মারপিট করে। লাঠিপেটায় হামিদুলের স্ত্রী আলেফা গুরম্নতর আহত হয়। নির্যাতনে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লে স্ত্রীর মুখে বিষ ঢেলে দেয়। পরে অজ্ঞান অবস’ায় ডাক্তারের কাছে নেয়ার পথে সে মারা যায়। এ ব্যাপারে মিরপুর থানায় একটি অপমৃত্যু দায়ের করা হয়।
†bvqvLvjx‡Z 2 ¯‹zjQvÎx Acni‡Yi †Póv: 3 hye‡Ki mvRv
GwcÖj 28, 2011, e„n¯úwZevi : ˆekvL 15, 1418
Avey †nbv Zvm‡gix: MZiv‡Z †bvqvLvjx‡Z `yB ¯‹zjQvÎx‡K Acni‡Yi †Póvi Awf‡hv‡M 3 hyeK‡K mvRv w`‡q‡Q åvg¨gvY Av`vjZ| †eMgM‡Ä ¯‹zj †_‡K †divi c‡_ beg †kÖYxi GK QvÎx‡K Acni‡Yi †Póv K‡i wZb hyeK| G‡`i GKRb cvwj‡q †M‡jI 2 Rb RbZvi nv‡Z aiv c‡o| c‡i cywjk Zv‡`i †MÖdZvi K‡i Ges åvg¨gvY Av`vjZ Zv‡`i mvRv †`q| GQvov †mvbvBgyox‡Z QvMj Piv‡bvi mgq lô †kÖYxi GK QvÎx‡K Acni‡Yi †PóvKv‡j RbZvi nv‡Z a„Z `yRb‡K †MÖdZvi K‡i‡Q cywjk| ¯’vbxq m~Î Rvbvq, †eMgMÄ Dc‡Rjvi `yM©vcyi nvB¯‹z‡ji beg †kÖYxi GK QvÎx MZKvj we‡K‡j ¯‹zj †_‡K evwo †divi c‡_ †PŠgynbx †cŠi GjvKvi nvRxcyi MÖv‡gi eZz wgqvi cyÎ Avey bv‡Qi †mv‡nj, `yM©vcyi MÖv‡gi g„Z nv‡dR Avn¤§‡`i cyÎ wMqvmDwÏb mygb I kvn Avjg `yjv‡ji cyÎ mvBdzj Bmjvg wmGbwR‡hv‡M Acni‡Yi †Póv K‡i| G mgq Zvi wPrKv‡i GjvKvevmx GwM‡q G‡m †mv‡nj I mygb‡K AvUK K‡i †eMgMÄ _vbv cywj‡k Lei †`q| G mgq Aci eLv‡U mvBdzj cvwj‡q †h‡Z m¶g nq| iv‡Z `yM©vcyi MÖv‡gi ckvi cyKzicvo GjvKvq †eMgMÄ Dc‡Rjv wbe©vwn Awdmvi L›`Kvi byi“j nK åvg¨gvY Av`vjZ ewm‡q Dcw¯’Z mv¶¨ cÖgv‡Yi wfwˇZ cÖ‡Z¨K‡K 15 w`‡bi webvkÖg Kviv`Ê †`b| kxl© wbDR
PÆMÖv‡g MYawl©Zvi Revbew›`
GwcÖj 28, 2011, e„n¯úwZevi : ˆekvL 15, 1418
Kv‡eix ˆg‡Îq : PÆMÖv‡g Qq eLv‡U wK‡kv‡ii wei“‡× Av`vj‡Z Revbew›` w`‡q‡Q MYal©‡Yi wkKvi 16 eQi eqmx GK wK‡kvix Mv‡g©›Um Kg©x|PÆMÖv‡gi †g‡U«vcwjUb g¨vwR‡÷«U gybZvmxi Avn‡g‡`i Av`vj‡Z MZKvj IB wK‡kvix Zv‡K cvnv‡oi Dci Zz‡j Qq eLv‡Ui cvkweK wbh©vZ‡bi eY©bv †`q|MYal©‡Yi wkKvi IB wK‡kvix MZ 22 GwcÖj mܨvq bMixi ev‡qwR` †ev¯—vgx _vbvi kvwš—bMi GjvKvq Kei¯’v‡bi Dc‡ii cvnv‡o cvkweK wbh©vZ‡bi wkKvi nq| NUbvi wZb w`b ci 25 GwcÖj Zvi evev ZvRyj Bmjvg evw` n‡q IB _vbvq GKwU gvgjv `v‡qi K‡ib| G NUbvq MZKvj †njvj I mvBdzj bv‡g `yÕeLv‡U wK‡kvi‡K †MÖßvi K‡i cywjk| Av`vj†Z Revbew›`i wel‡q Rvbv †M‡Q, cvkweK wbh©vZ‡bi wkKvi wK‡kvix bMixi cvuPjvBk _vbvaxb weweinvU Iqvwks d¨v±wi bv‡g GK KviLvbvq Acv‡iUi wn‡m‡e Kg©iZ Av‡Q| ïµevi mܨv 7Uvi w`‡K KviLvbv QywU †k‡l evmvq ‡divi c‡_ kvwš—bM‡i AÜKvi cvnvox c‡_ Zv‡K GKv †c‡q †Rvic~e©K cvnv‡oi Dci wb‡q hvq eLv‡Uiv| Gici G‡K G‡K QqRb wg‡j Zv‡K MYal©Y K‡i cvnv‡oi Dci †d‡j †i‡L P‡j hvq| ev‡qwR` _vbvi GmAvB Rvbvb, Ôal©YKvix mevi eqm 14 ‡_‡K 16 eQ‡ii g‡a¨| ‡njvj I mvBdzj‡K wRÁvmvev‡`i Rb¨ AvR mvZ w`‡bi wigv‡Ûi Av‡e`b Rvbv‡bv n‡e e‡jI Rvwb‡q‡Qb wZwb| evsjv wbDR
ivRavbxi gyM`vq wbh©vZ‡b wkï M„nKg©xi g„Zz¨
GwcÖj 29, 2011, ïµevi : ˆekvL 16, 1418
Kv‡eix ˆg‡Îq: ivRavbxi meyRevM _vbvi gyM`v cvovq mvZ eQ‡ii GK wkï M„nKg©x wbh©vZ‡bi wkKvi n‡q AvR mKv‡j avbgwÛi †m›Uªvj nvmcvZv‡j gviv †M‡Q| cywjk M„nKZ©v †mv‡nj nvIjv`vi I Zvui ¯¿x gvngy`v †eMg gy³v‡K AvUK K‡i‡Q| g„Z M„nKg©xi bvg Z…lv| meyRevM _vbvi Dc-cwi`k©K (GmAvB) Rvbvb, ¸i“Zi Ae¯’vq Z…lv‡K wb‡Ri †g‡q cwiP‡q †mv‡nj `¤úwZ MZKvj mܨvi w`‡K avbgwÛi †m›Uªvj nvmcvZv‡j fwZ© K‡ib| c‡i AvR mKv‡j Zvi g„Zz¨ nq| wZwb Rvbvb, Gmgq avbgwÛ _vbvi cywjk Le‡i †c‡q nvmcvZv‡j †M‡j `¤úwZ Z„lv‡K Zv‡`i evmvi M„nKg©x e‡j Rvbvq| c‡i cywjk Zv‡`i AvUK K‡i wR½vmvev` Ki‡j wkïwU‡K wbh©vZ‡bi K_v ¯^xKvi K‡ib| g…Z‡`‡ni kix‡i wbh©vZ‡bi wPý i‡q‡Q e‡j Rvbvq| mKvj mv‡o 10 Uvi w`‡K avbgwÛ _vbv cywjk g…Z‡`n meyRevM _vbvq n¯—vš—i Ki‡j g…Z‡`nwU gqbvZ`‡š—i Rb¨ XvKv ‡gwW‡Kj K‡jR nvmcvZv‡j cvVv‡bv n‡q‡Q| evsjv wbDR
তেরখাদায় গৃহবধূ হত্যা মামলার মূল আসামী এখনও আটক হয়নি
এপ্রিল 30, 2011
।। নিজস্ব সংবাদদাতা।।
তেরখাদা(খুলনা): তেরখাদায় গৃহবধূ তুলি হত্যা মামলার ৪ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ মূল আসামী লিংকন বিশ্বাসকে আটক করতে সক্ষম হয়নি। তবে থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মতিয়ার রহমান জানান, এখনো পর্যনত্ম পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট থানায় এসে পৌঁছেনি। লিংকন বিশ্বাসকে আটকের জন্য জোর প্রচেষ্টা চলছে। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত ২৭ এপ্রিল সকালে তেরখাদা থানা পুলিশ উপজেলার পাতলা পূজা মন্ডপের ক্লাবের অদূরে পুকুর পাড়ের একটি পেয়ারা গাছ থেকে ঝুলনত্ম অবস’ায় গৃহবধূ তুলির(২০) লাশ উদ্ধার করে। তুলিকে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ করে তুলির ভাই মনোজ সরকার বাদী হয়ে তেরখাদা থানার বয়ারগাতি এলাকার হরেন্দ্র নাথ বিশ্বাসের পুত্র লিংকন বিশ্বাসসহ অজ্ঞাত ৪/৫ জনকে আসামী করে তেরখাদা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। যার নং-১৪ তাং-২৭/০৪/২০১১ইং ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ৮ মাস আগে গোপালগঞ্জ জেলার খাটরা এলাকার বাবু নামে এক ব্যক্তির সাথে মোলস্নাহাট উপজেলার গাওলা এলাকার মহোনবাসী সরকার এর কন্যা তুলির বিয়ে হয়। তুলি বিয়ের পর স্বামীর সংসার করার পাশাপাশি মোলস্নাহাট কে আর কলেজে আইএ পড়ত। সে বেশীর ভাগ সময় বাবার বাড়ী থেকে কলেজ করত। কলেজে আসা-যাওয়া করার সুবাদে তুলি তেরখাদা উপজেলার বয়ারগাতী এলাকার হরেন্দ্রনাথ এর পুত্র লিংকনের সাথে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। লিংকন গত ১৩ এপ্রিল তুলিকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে ঢাকায় চলে যায়। এক সপ্তাহ পর বাড়ী ফিরলে তার পরিবারের মাঝে অসনেত্মাষ দেখা দেয়। তুলির জীবনে নেমে আসে দুর্বিষহ অন্ধকার। ২৭ এপ্রিল সকাল ৭টার দিকে (লিংকনের বাড়ী থেকে প্রায় আড়াই কিঃমিঃ দূরে পাতলা এলাকায়) কৃষকরা পেয়ারা গাছে ঝুলনত্ম অবস’ায় তুলির লাশ দেখতে পেয়ে থানা পুলিশে সংবাদ দেয়। থানা পুলিশ পেয়ারা গাছে কাপড় দিয়ে গলায় ফাঁস দেয়া অবস’ায় তুলির লাশ উদ্ধার করে। পুলিশ বলছে তুলির গলায় আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়ার পর সঠিক ঘটনা বের হয়ে আসবে। এলাকাবাসী বলছে, পরকীয়া প্রেমের কারণে ঘর থেকে বের হয়ে জীবন বলি দিতে হলো তুলির।
নেপথ্যে অপহরণ না প্রেম ! রাজাপুরে দেড় মাসধরে স্কুলছাত্রী নিখোঁজ
এপ্রিল 29, 2011
॥ রাজাপুর(ঝালকাঠি) সংবাদদাতা ॥
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার বাগড়ী গ্রামের ওমর ফারম্নক খানের শিশু কন্যা রাজাপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী গত (১৭ মার্চ) বৃহস্পতিবার দুপুরে নিখোঁজ হয়। এ ব্যাপারে ছাত্রীর বাবা ওমর ফারম্নক বাদী হয়ে রাজাপুর থানায় গত (১৮ মার্চ) শুক্রবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ৭ জনকে আসামি করে একটি অপহরণ মামলা (নং ০৬) দায়ের করেছেন। ছাত্রীর বাবার অভিযোগ তার কন্যাকে অপহরণ করা হয়েছে কিন’ অপহরণের পর দেড় মাস পার হয়ে গেলেও থানা পুলিশ অপহৃতাকে উদ্ধার করেনি এবং আসামিরা প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। মামলার বাদি ওমর ফারম্নক অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার দিন আমার মেয়ে রাজাপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার বাঘড়ী এলাকা থানা থেকে ২’শ গজ দূর থেকে বাঘড়ী গ্রামের কবির হোসেনর পুত্র এমরান হোসেন তার দলবল নিয়ে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। মেয়ের বয়স জন্ম সনদ ও টিকা দেয়ার কার্ড অনুযায়ী মাত্র ১৩ বছর। এ মামলার তদনত্মকারী কর্মকর্তা রাজাপুর থানার এস আই সৈয়দ সেকান্দারকে বার বার বলার পরেও আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না। অপরদিকে আসামি পক্ষের লোকজন মামলা তুলে নেয়ার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হুমকি দিয়ে আসছে বলে ওমর ফারম্নক আরো অভিযোগ করেন। আসামী পড়্গের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তাকে অপহরণ করা হয়নি বরং সে স্বেচ্ছায় এমরানের হাত ধরে চলে এসেছে। এ ব্যাপারে অপহৃতা এ প্রতিবেদককে জানায়, আমাকে অপহরণ করা হয়নি আমি ভালবেসে স্বেচ্ছায় এমরানের হাত ধরে চলে এসেছি যার লিখিত ইতিমধ্যে প্রশাসন বরাবর দাখিল করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদনত্মকারি কর্মকর্তা রাজাপুর থানার এস.আই সৈয়দ সেকান্দার বলেন, সঠিক লোকেশন পেলে আসামীদের অবশ্যই গ্রেপ্তার করা হবে।
ডুমুরিয়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
এপ্রিল 27, 2011
।। ডুমুরিয়া প্রতিনিধি।।
পরকীয়া প্রেমের কারণে গতকাল বুধবার ডুমুরিয়া উপজেলার বান্দা গ্রামে এক সনত্মানের জননী লিপিকা রানী (৩৫) নামের এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে।
এলাকাবাসী ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, লিপিকা রানীর সাথে এক পরপুরম্নষের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিষয়টি জানাজানি হলে পারিবারে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। লিপিকার স্বামী বিধান বিশ্বাস জানান, সাতক্ষীরার সাগরদাঁড়ির এক যুবকের সাথে আমার স্ত্রীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ নিয়ে সংসারে অশানিত্ম দেখা দেয়। এরই এক পর্যায় গত বুধবার সকাল ৭টায় ঘরের ফ্যানের সাথে শাড়ি পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
ডুমুরিয়া থানায় উপ-পরিদর্শক আমজাদ হোসেন বলেন, স্বচ্ছতার সার্থে লাশ ময়না তদনেত্ম পাঠানো হয়েছে। এ বিষয় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
নড়াইলে অজ্ঞাতনামা কিশোরীর লাশ উদ্ধার
এপ্রিল 26, 2011
॥ জেলা প্রতিনিধি, নড়াইল ॥
নড়াইলে অজ্ঞাতনামা এক কিশোরীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) সকালে নড়াইল সদর থানা পুলিশ পৌর সভার মাছিমদিয়া এলাকার সরদার ফিলিং ষ্টেশনের কাছ থেকে লাশটি উদ্ধার করে। তার আনুমানিক বয়স ১৭ বছর।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, যশোর-লোহাগড়া সড়কের নড়াইলে মাছিমদিয়া এলাকায় সরদার ফিলিং স্টেশনের পাশের একটি খাদে লাশটি দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদনেত্মর জন্য হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লাশের চোখে-মুখে প্রচুর রক্তের দাগ রয়েছে। পরনে রয়েছে সালোয়ার-কামিজ। স’ানীয় অনেকে মনত্মব্য করেছেন তাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করে নড়াইলের বাইরে থেকে গাড়িযোগে এনে ফেলে রেখে যেতে পারে।
সদর থানার উপ পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন বলেন, এ ব্যাপারে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। এখনো কোন পরিচয় পাওয়া যায়নি।
-----
0 comments:
Post a Comment