Pages

hv‡`i Kv‡Q K…ZÁ : Avgv‡`i ewikvj / ˆ`wbK c~e©vPj / Avgv‡`i mgq WUKg /
†iRvë ‡`wL‡Z PvB‡j GLv‡b wK¬K K‡iv

Saturday, June 11, 2011

09-06-2011

wjweqvq MYal©‡Yi wb‡`©k w`‡qwQ‡jb MvÏvwd : cÖwmwKDUi

†eby m~Îai: wjweqvi †bZv gyqv¤§vi MvÏvwd MYal©‡Yi Ges bvix‡`i Ici nvgjv Pvjv‡Z †mbv‡`i DrmvwnZ Ki‡Z †hŠb DÏxcK Ilya †Kbvi wb‡`©k w`‡qwQ‡jb| GB Awf‡hv‡Mi ¯^c‡¶ Z`‡š— mv¶¨-cÖgvY cvIqv †M‡Q| Avš—R©vwZK Aciva Av`vj‡Zi (AvBwmwm) cÖavb cÖwmwKDUi jyBm †gvwi‡bv-IKvg‡cv e‡j‡Qb, bZzb mv¶¨-cÖgvY cvIqvi ci wZwb MvÏvwdi wei“‡× MYal©‡Yi wb‡`©k †`qvi Awf‡hvM `v‡q‡ii AvnŸvb Rvbv‡eb| wZwb e‡jb, wjexq †bZv, Zvi GK cyÎ I †Mv‡q›`v cÖav‡bi wei“‡× gvbZv we‡ivax Aciv‡ai Awf‡hvM `v‡q‡ii Aby‡iv‡ai  †cÖw¶‡Z wePviKMY K‡qKw`‡bi g‡a¨ G wel‡q wm×vš— †`‡eb e‡j wZwb aviYv Ki‡Qb| †gvwi‡bv-IKvg‡cv mvsevw`K‡`i e‡jb, ÔGLb Avgiv Z_¨ cvw”Q †h, MvÏvwd wb‡RB al©‡Yi wm×vš— wb‡qwQ‡jb|Õ wZwb Rvbvb, wjweqvi wKQy GjvKvq K‡qKkÕ bvixi Ici nvgjvi Lei cvIqv †M‡Q| GQvov wjexq KZ©„c¶ miKv‡ii al©Y bxwZi ev¯—evq‡b †hŠb DÏxcK ÔfvqvMÖv RvZxqÕ Ilya wK‡b †mbv‡`i gv‡S eÈb KiviI cÖgvY cvIqv †M‡Q| wZwb e‡jb, ÔZviv bvix al©‡Yi m¤¢vebv †Rvi`v‡i †hŠb DÏxcK Ilya †K‡b|Õ MvÏvwd miKvi ivR‰bwZK we‡ivax‡`i wei“‡× A¯¿ wn‡m‡e e¨env‡i al©‡Yi wb‡`©k w`‡q‡Q Av‡M G ai‡bi †Kvb Z_¨ Rvbv hvqwb| Z‡e †gvwi‡bv-IKvg‡cv Rvbvb, wjexq †bZv †h al©‡Yi wb‡`©k w`‡q‡Qb G ai‡bi Z_¨ Zvi Kv‡Q Av‡Q| MZ gv‡P© GK wjexq bvix w·cvwji GKwU †nv‡U‡j cÖ‡ek K‡i, MvÏvwdi †mbv‡`i wei“‡× Zv‡K al©Y Kivi Awf‡hvM K‡ib| G Awf‡hvM K‡i wZwb Avš—R©vwZK msev` gva¨‡gi wk‡ivbvg nb| Bgvb Avj-I‡eB`x bv‡gi G gwnjv‡K AvUK Kiv nq| wZwb cvwj‡q KvZvi hvb| Zv‡K KvZvi †_‡K wjweqvi †ebMvwR‡Z †dir cvVv‡bv nq| wZwb eZ©gv‡b †ivgvwbqvq GKwU kiYv_x© †K‡›`Ö Ae¯’vb Ki‡Qb| AvBwmwm cÖavb †gvwi‡bv-IKvg‡cv MZ gv‡m MvÏvwd I Zvi cyÎ mvBd Avj-Bmjvg Ges †Mv‡q›`v cÖavb Ave`yj­vn Avj mvbymxi wei“‡× †MÖdZvwi c‡ivqvbv Rvwi K‡ib| AvBwmwm wePviKMY K‡qK w`‡bi g‡a¨ Zvi G Awf‡hvM MÖnY Kiv n‡e wKbv †m wel‡q wm×vš— Rvbv‡eb| evmm

06-06-2011

†hŠb nqivwbi `v‡q Rvcv‡b evsjv‡`‡ki ivóª`~Z cÖZ¨vnvi


Kv‡eix ˆg‡Îq  : Rvcv‡b wbhy³ evsjv‡`‡ki ivóª`~Z G †K Gg gywReyi ingvb f‚uBqv‡K cÖZ¨vnvi K‡i †`‡k Avbv n‡”Q| Rvcv‡bi †UvwKI‡Z `~Zvev‡m PvKwi Kiv GKRb ¯’vbxq bvix‡K †hŠb nqivwbi `v‡q Zv‡K †`‡k wdwi‡q †bIqv ev Ab¨ †Kv_vI e`jxi mycvwik K‡i Z`š— KwgwU| ciivó« gš¿Yvjq  †_‡K G Z_¨ Rvbv hvq | †UvwKI `~Zvev‡mi mv‡eK †mvm¨vj †m‡µUvwi wK‡qv‡Kv ZvKvnvwmi Awf‡hv‡Mi cwi‡cÖw¶‡Z ciiv÷ª gš¿Yvj‡qi MwVZ Z`š— KwgwU ivóª`~Z gywRey‡ii wei“‡× Awf‡hv‡Mi cÖv_wgK mZ¨Zv cvq | Z`š— KwgwUi cÖavb wQ‡jb `w¶Y †Kvwiqvi wmD‡j wbhy³ evsjv‡`‡ki ivóª`~Z knx`yj Bmjvg| wZwb ivóª`~Z gywReyi ingv‡bi wei“‡× AvbxZ Awf‡hvM Z`š— K‡ib|  8 †g †_‡K cieZ©x K‡qKw`b knx`yj Bmjvg †UvwKI wM‡q Awf‡hv‡Mi Z`š— K‡ib| Z`š— cÖwZ‡e`b wZwb XvKvq ciivóª gš¿Yvj‡q ‡cÖiY K‡ib| Rvcv‡b wbhy³ ivóª`~Z gywReyi ingvb MZKvj e‡jb, Avgvi wei“‡× lohš¿ Kiv n‡”Q| Rvcvwb Zi“Yx ZvKvnvwm ciivóª gš¿Yvj‡q cvVv‡bv K‡qK c„ôvi Awf‡hvMc‡Î ivóª`~Z gywReyi ingv‡bi wei“‡× K‡qK`dv wewfbœfv‡e †hŠb nqivwbi Awf‡hvM †Zv‡jb| wZwb GB Awf‡hvMcÎ Rvcv‡b Kg©iZ Ab¨ †`‡ki ivó«`~Z‡`i Kv‡QI cvwV‡q‡Qb| ZvKvnvwm Awf‡hvMc‡Î AviI e‡jb, evsjv‡`k miKvi hw` Avgvi Awf‡hv‡Mi myivnv bv K‡i, Z‡e Rvcv‡bi Av`vj‡Z gvgjv Ki‡ev| evsjvwbDR   

Surprise News

cÖZvwiZ †cÖwgKvi RyZv‡cUvi wkKvi ivwe wk¶K!



Avi †K iwb : †cÖg K‡i we‡q bv Kivi Kvi‡Y cÖZvwiZ †cÖwgKvi nv‡Z RyZv‡cUvi wkKvi n‡q‡Qb ivRkvnx wek¦we`¨vj‡qi (ivwe) GK wk¶K| kwbevi wek¦we`¨vj‡qi cÖavb dU‡Ki mvg‡b †ejv 12Uvi w`‡K G NUbv N‡U| jvwÃZ wk¶K kvgxg †nv‡mb wek¦we`¨vj‡qi imvqb wefv‡Mi cÖfvlK| Zvi evwo cvebv †Rjvi PvU‡gvni _vbvq| Avi †cÖwgKvi evwo GKB †Rjvi Ck¦i`x Dc‡Rjvq| wZwb cvebv A¨vWIqvW© wek¦we`¨vjq K‡j‡Ri e¨e¯’vcbv wefv‡Mi †kl e‡l©i QvÎx| cÖZ¨¶`k©x I cywjk m~‡Î Rvbv †M‡Q, cÖvq Qq eQi Av‡M ivwei mœvZ‡Ki (imvqb) QvÎ _vKvi mgq kvgxg †g‡qwUi m‡½ †cÖ‡g Rovb| †cÖ‡gi ïi“ †_‡KB kvgxg we‡qi cÖwZkÖ“wZ w`‡q AvmwQ‡jb e‡j Rvbvb †g‡qwU| †cÖwgKvi Awf‡hvM, 2010 mv‡ji †k‡li w`‡K ivwei imvqb wefv‡M cÖfvlK wn‡m‡e †hvM`v‡bi mgqI kvgxg †nv‡mb Zv‡K we‡qi Avk¦vm w`‡qwQ‡jb| wKš‘ MZ 13 †g nVvr K‡i IB †g‡q‡K bv Rvwb‡q BmjvwgK ÷vwWR wefv‡Mi GK wk¶‡Ki †g‡q‡K we‡q K‡ib wZwb| NUbv Rvbvi ci wZwb kvgxg †nv‡m‡bi m‡½ evievi †hvMv‡hv‡Mi †Póv K‡iI e¨_© nb| †kl ch©š— eva¨ n‡q wZwb kwbevi mKvj †_‡K wek¦we`¨vj‡qi cÖavb dU‡K Ae¯’vb †bb| Gici `ycyi 12Uvi w`‡K kvgxg K¨v¤úvm †_‡K †ei nIqvi mgq wZwb Zv‡K Rvc‡U a‡ib Ges Zv‡K we‡q Ki‡Z e‡jb| kvgxg Zv‡Z Am¤§wZ Rvbvb| G ch©vq †g‡qwU Zv‡K wb‡Ri RyZv Ly‡j Zv w`‡q †cUv‡Z ïi“ K‡ib| G mgq †mLv‡b `vwqZ¡iZ cywjk I wek¦we`¨vj‡qi MvW©iv `yÕ`Rb‡KB D×vi K‡i cÖ±‡ii `߇i wb‡q hvb| Awfhy³ wk¶K kvgxg †nv‡m‡bi m‡½ †gvevBj †dv‡b †hvMv‡hvM Kiv n‡j wZwb Awf‡hvM A¯^xKvi K‡i e‡jb, ÔGK eÜzi gva¨‡g Zvi m‡½ Avgvi cwiPq nq| gv‡S-g‡a¨ †gvevBj †dv‡b K_v n‡Zv| GQvov Zvi m‡½ †Kv‡bv m¤úK© Avgvi †bB|Õ cÖ±i †PŠayix †gvnv¤§` RvKvwiqv e‡jb, Ô†g‡qwUi Awf‡hvM †kvbvi ci cÖ‡qvRbxq Z`š— K‡i mwVK e¨e¯’v †bIqv n‡e|Õ evsjvwbDR

June Date (01-10)

ঝালকাঠিতে সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রীকে অন্ত:সত্বা করে সিঙ্গাপুর প্রবাসী উধাও, গুরুত্বর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি
Posted: 01 Jun 2011 05:30 AM PDT

ধর্ষণ

ঝালকাঠি, ১ জুন (জিয়াউল হাসান পলাশ/আমাদের বরিশাল ডটকম): ঝালকাঠিতে দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে সপ্তম শ্রেণীর এক শিশুছাত্রীর সাথে অবৈধ মেলামেশা করে তাকে ৫ মাসের অন্ত:সত্বা করেছে মিজান নামের সিঙ্গাপুর প্রবাসী। তারা দু’জনেই সদর উপজেলার বিনয়কাঠি ইউনিয়নস্থ মুরাসাতা গ্রামের বাসিন্দা। আজ বুধবার গুরুত্বর অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটি এখন হাসপাতালের গাইনী ওয়ার্ডে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। মিজানের বাড়িতে কাজ করার সুবাদে সাহায্যের প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে ভোগ করা হত বলে শিশুটির পরিবার অভিযোগ করেছে। এদিকে ঘটনা জানাজানি হবার পর থেকেই প্রবাসী মিজান পলাতক রয়েছেন।
শিশুটির পিতা কালাম হাওলাদার জানান, মিজান ও তাদের বাড়ি পাশাপাশি। দারিদ্রতার কারনে তার মেয়ে মিজানদের বাড়িতে কাজ করত। বেশ কিছুদিন আগে মিজান সিঙ্গাপুর থেকে ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসে। শিশুটিকে আর্থিক সাহায্য এবং পড়াশুনার খরচ দেয়ার কথা বলে প্রায়ই জোড়পূর্বক তার সাথে গোপনে মেলামেশা করত মিজান। এতে সে ৫ মাসের অন্ত:সত্বা হয়ে পরে। অন্ত:সত্বা হয়ে পড়ায় মিজান শিশুটিকে নিয়ে গত ২৬ মে বরিশাল একটি ডায়গনেষ্টিক সেন্টারে এসে গোপনে এমআর করিয়ে আনে।
শিশুটির মা জানান, এমআর করানোর পর থেকে ওর প্রচন্ড পেট ব্যাথা এবং রক্তক্ষরন হয়। এ নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় শিশুটি পরিবারকে এ ঘটনা জানায়।
এদিকে ঘটনা জানাজানি হবার পর থেকেই লম্পট মিজান ঢাকার গাজীপুরে নিকট আত্মীয়ের বাসায় গিয়ে পালিয়েছে। এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
আজ বুধবার শিশুটিকে গুরুত্বর অসুস্থ্য অবস্থায় বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নেয়ার সময়ও মিজানের পরিবারের পক্ষ থেকে বাধা দেয়া হয়। বরিশালে না নেয়ার জন্য টাকা দেয়ার প্রস্তাব দেয় তারা। অসহায় শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আদালতে মামলা করে এর বিচার চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিশুটির বাবা-মা।
শেবাচিম হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক জানিয়েছেন, শিশুটির এমআর সম্পূর্ন না হওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে।
এব্যাপারে মিজান এর নাম্বারে ফোন করা হলে এক ব্যাক্তি ধরে ফয়সাল বলে নিজেকে পরিচয় দেন। এ নাম্বার কার, কোথা থেকে বলছেন জানতে চাইলে তিনি গাজীপুর থেকে বলছেন এবং কার নাম্বার জানেননা বলে লাইন কেটে দেন।


পটুয়াখালীর দুমকিতে অপহৃতা দুই স্কুল ছাত্রী অপহরণের ২১ দিন পর উদ্ধার
Posted: 02 Jun 2011 06:18 AM PDT
ধর্ষণ
পটুয়াখালী, ২ জুন (সঞ্জয় কুমার দাস/আমাদের বরিশাল ডটকম): পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার মুরাদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অপহৃতা দুই স্কুল ছাত্রীকে অপহরণের ২১দিন পর উদ্ধার করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। বুধবার বিকেলে পৃথক পৃথক ভাবে এদেরকে উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার পুলিশ উদ্ধারকৃত দুই স্কুল ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষা ও জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালতে সোপর্দ করেছে।
পুলিশ জানায়, দুমকি উপজেলার মুরাদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী স্কুলের ক্লাশ শেষে বাড়ি যাবার পথে গত ১১ মে দুপুরে অপহরণের শিকার হয়। এ ঘটনার ৭ দিন পর একই গ্রামের একই স্কুলের ৯ম শ্রেণীর আপর ছাত্রী অপহরণ হয়। উভয় ঘটনায়ই দুমকি থানায় পৃথক দু’টি অপহরণ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়। এরপর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আসামিদের অভিভাবক ও আত্মীয়-স্বজনদের মাধ্যমে ঘটনা মিমাংসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কৌশলে অপহৃতা দুই স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। তবে অপহরণকারীরা এখনও পলাতক রয়েছে।

 

দশমিনায় সাবেক ইউপি মেম্বরের পুত্র কর্তৃক এক মাদ্রাসা ছাত্রী তিন মাসের অন্ত:সত্তা
Posted: 04 Jun 2011 08:23 AM PDT
 ধর্ষণ
পটুয়াখালী, ৪ জুন (সঞ্জয় কুমার দাস/আমাদের বরিশাল ডটকম): পটুয়াখালীর দশমিনায় সাবেক ইউপি মেম্বর’র পুত্র কর্তৃক প্রেম সম্পর্কে আলিম পড়ুয়া ছাত্রী তিন মাসের অন্ত:সত্তা হয়ে পড়েছে। আজ শনিবার অনৈতিক কাজে লিপ্তথাকা অবস্থায় স্থানীয়রা তাদের হাতেনাতে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
পুলিশ জানায়, আজ শনিবার উপজেলার বগুড়া গ্রামের প্রাক্তন মেম্বর মোহসিন খলিফার বখাটে পুত্র শাহীনকে (২৪) আদমপুর সিনিয়র ফাযিল মাদরাসা’র আলিম পড়ুয়া ছাত্রী পার্শবর্তী গ্রামের নবী আলী মুন্সির মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজে লিপ্তাবস্থায় হাতেনাতে আটক করে স্থানীয়রা। এ ঘটনায় জনতা দুজনকে ধরে পুলিশকে খবর দিলে দশমিনা থানা পুলিশ তাদেরকে থানায় নিয়ে আসে।
ঐ ছাত্রী জানায়, দু বছর ধরে তার সাথে শাহীন প্রেম করে আসছে। বিয়ে করবে বলে আশ্বাস দিয়ে শাহীনের অবৈধ মেলামেশায় তিনি ইতিমধ্যে ৩ মাসের অন্ত:সত্তা হয়ে পরেছেন।
ঘটনার সময় তার বাবা ও মা বাড়িতে ছিল না। তবে অভিযুক্ত শাহিন ঐ মেয়ের সাথে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেন।




সামাজিক অবক্ষয়ঃ বাকেরগঞ্জে একদিনেই মোবাইল পরকীয়ায় ৪ গৃহবধূ প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়েছে
Posted: 05 Jun 2011 08:52 AM PDT

সামাজিক অবক্ষয়
বাকেরগঞ্জ, ৫ জুন (দানিসুর রহমান লিমন/আমাদের বরিশাল ডটকম): বাকেরগঞ্জে আজ একদিনেই মোবাইল পরকীয়ায় চার গৃহবধূ ঘর ছেড়ে পালিয়েছে অন্যের হাত ধরে।
থানা সুত্রে জানা গেছে, কবাই ইউনিয়নের ঢোলা গ্রামের জালাল সিকদারের স্ত্রী দুই সন্তানের জননী লাকি বেগম (২৫) তার সন্তানদের ফেলে রেখে স্বর্নালংকার ও ৪০ হাজার টাকা নিয়ে আজ বাড়ী থেকে চলে যায় একটি ছেলের হাত ধরে। লাকি বেগমের স্বামী জালাল জানান, লাকি মোবাইল ফোনে পরকীয়ায় আসক্ত ছিল।
গারুড়িয়া ইউনিয়নের বটবালি গ্রামের মোঃ রফিকুল ইসলাম শামীমের স্ত্রী এক সন্তানের জননী তানিয়া আক্তার (২২) তার শিশু সন্তানকে ফেলে মোবাইল ফোনে পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে আকবর রিয়াজ নামের একটি ছেলের সাথে আজ কুয়াকাটা পালিয়ে গেছে।
অপরদিকে খুলনা থেকে যমুনা অয়েলে কর্মরত জেএম সালাউদ্দিনের কন্যা ফারজানা আফরিন দোলা (২১) মোবাইল ফোনে পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে বাকেরগঞ্জের কলসকাঠীর খন্দকার ইমাম হোসেন মিন্টু নামের একটি ছেলের কাছে ১৩ দিন পূর্বে চলে এসে আজ থানা পুলিশের হাতে ধরা পরেছে। ফারজানা আফরিন দোলা জানান, সে মিন্টুকে বিয়ে করেছে। তার পূর্বের স্বামী নাছিম নেশাগ্রস্থ, মাতাল। সে প্রতিদিনই তাকে (দোলা) শারিরীক ও মানষিক নির্যাতন করে আসছিল। এদিকে তার পূর্বের স্বামী নাছিম উর্ব্ধতন পুলিশ কর্মকর্তাদের দোহাই দিয়ে দোলাকে পুলিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে ঢাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে। অন্যদিকে দোলা নাছিমের হাত থেকে বাঁচতে প্রশাসন ও সাংবাদিকদের নিকট প্রাণ ভিক্ষা চেয়ে কেঁদে দেয়।
অপরদিকে, স্থানীয় লেখক মোকছেদের স্ত্রী দুই সন্তানের জননী রুবি বেগম (৩৫) কাউকে কিছু না বলে আজ নিরুদ্দেশ হয়েছেন। এ ঘটনায় তার স্বামী মোকছেদ থানায় একটি সাধারন ডায়রি করেছেন।
এসব ঘটনাগুলো নিয়ে এলাকায় ব্যাপক কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে। প্রত্যেক গৃহবধূর স্বামী আজ রবিবার লিখিত অভিযোগ নিয়ে থানার ডিউটি অফিসার এএসআই শহিদুলের শরনাপন্ন হয়েছেন।
এসব ঘটনার প্রেক্ষাপটে সমাজের কিছু মানুয়ের নৈতিক অবক্ষয়ের বিষয়টি নতুন করে চিন্তা করার সময় এসেছে। বর্তমানকালের সামাজিক বন্ধনের নাজুক অবস্থাই কি এজন্য দায়ী?
-


আগৈলঝাড়ায় এক বিধবাকে ধর্ষণের পরে গলায় কলসী বেঁধে হত্যার অভিযোগ
Posted: 07 Jun 2011 06:06 AM PDT
ধর্ষণ
আগৈলঝাড়া, ৭ জুন (সাইদুর রহমান স্বপন/আমাদের বরিশাল ডটকম): বরিশালের আগৈলঝাড়ায় এক বিধবাকে ধর্ষণের পরে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। হত্যার ৩দিন পরে আজ মঙ্গলবার সকালে পার্শ্ববর্তী বাড়ির পুকুর থেকে হতভাগা বিধবার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশটি পোস্টমর্টেমের জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের রবীন্দ্রনাথ বাড়ৈ ২ বছর পূর্বে স্ত্রী ঝর্ণা বাড়ৈ ও ২ ছেলে, ১ মেয়ে রেখে মারা যান। ছেলেরা ঢাকায় ও মেয়ে শশুরবাড়ী থাকার কারণে বিধবা ঝর্ণা বাড়ৈ বাড়িতে একা বসবাস করতেন। গত ৪ জুন শনিবার রাতে কোন এক সময় ঝর্ণা বাড়ৈকে দূর্বৃত্তরা ধর্ষণ করে বাড়ির পাশে একটি ছোট পুকুরে গলায় কলসী বেঁধে ফেলে রাখে বলে স্থানীয়দের ধারণা। অনেকস্থানে খোঁজাখুঁজির পরেও তাকে সেদিন পাওয়া যায়নি। আজ মঙ্গলবার সকালে ঝর্ণার দেবর অধীর বাড়ৈ পার্শ্ববর্তী বাড়ির কুশাই সরকারের পুকুরে লাশ ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।
পুলিশের এসআই আবুল খায়ের ও এএসআই আকতার ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার ও সুরতহাল রিপোর্ট করেছেন। পোস্টমর্টেমের জন্য লাশ বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে নিহত ঝর্ণা বাড়ৈ’র ছেলে রিপন বাদী হয়ে আগৈলঝাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে। যার নং- ১০ (০৭-০৬-২০১১ ইং)।
-


বাউফলে যৌতুক লোভী এক পাষন্ড স্বামীর মধ্যযুগীয় বর্বরতা!
Posted: 09 Jun 2011 08:39 AM PDT
মধ্যযুগীয় বর্বরতা
বাউফলে যৌতুক লোভী স্বামীর মধ্যযুগীয় বর্বরতার শিকার বিউটি বেগম (ছবিঃ আমাদের বরিশাল ডটকম)

বাউফল, ৯ জুন (কৃষ্ণ কর্মকার/আমাদের বরিশাল ডটকম): পটুয়াখালীর বাউফলে যৌতুকের দাবীকৃত টাকা না দেয়ায় স্ত্রীকে এলোপাতাড়িভাবে পিটিয়ে জখম করার পর গোপনাঙ্গে লাঠি ঢুকিয়ে এবং স্তন কামড়ে ক্ষত-বিক্ষত করেছে জাহাঙ্গির মোল্লা নামে এক পাষন্ড স্বামী। আজ অবৃহস্পতিবার বিকালে কনকদিয়া গ্রামে এ বর্বর ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, প্রায় ১০ বছর আগে কনকদিয়া ইউপির কনকদিয়া গ্রামের জাহাঙ্গির মোল্লার সাথে একই ইউনিয়নের নারায়ন পাশা গ্রামের রশিদ দেওয়ানের মেয়ে বিউটির বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই জাহাঙ্গির বিউটির উপর যৌতুকের জন্য নানাভাবে চাপ দিতে থাকে। এ নিয়ে একাধিকবার শাররীক নির্যাতনও করা হয় বিউটিকে। নিরুপায় হয়ে মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে বিউটির গরীব বাবা  বিভিন্ন সময় জামাতাকে টাকা প্রদান করেন। গত ৪/৫ দিন আগে স্বামী জাহাঙ্গীর বিউটির কাছে ব্যবসার নামে আবারও ১ লাখ টাকা যৌতুক দাবী করে এবং টাকা আনার জন্য বাবার বাড়ি যেতে বলে। বিউটি এতে রাজি না হওয়ায় আজ বিকাল ৫ টার দিকে পাষন্ড স্বামী জাহাঙ্গীর ২ সন্তানের সামনে প্রথমে বিউটিকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করে। এরপর ওই লাঠি বিউটির গোপনাঙ্গে ঢুকিয়ে এবং স্তন্য কামড়ে ক্ষতবিক্ষত করে।
এ বর্বর ঘটনার খবর পেয়ে স্থানীয় মহিলা মেম্বর মুজিরুন্নাহার কনকদিয়া গ্রামের স্বামীর বাড়ি থেকে বিউটিকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে বাউফল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
-

স্কুলছাত্রীর গর্ভপাত ঘটানোয় ঝালকাঠিতে দুবাই প্রবাসী ও ডাক্তারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
Posted: 09 Jun 2011 05:24 AM PDT

ঝালকাঠি, ৯ জুন (জিয়াউল হাসান পলাশ/আমাদের বরিশাল ডটকম): ঝালকাঠির মুরাসাতা গ্রামে দুবাই প্রবাসী মিজানুর রহমান মিজান কর্তৃক এক স্কুলছাত্রীকে ৫ মাসের অন্ত:সত্তা করে গর্ভপাত ঘটিয়ে পালিয়ে যাবার ঘটনায় আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঝালকাঠি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে এ ঘটনায় স্কুল ছাত্রী জান্নাতুল নিজেই বাদী হয়ে লম্পট মিজান ও বরিশাল গ্রীন ডায়াগনোষ্টিক সেন্টারের ডাক্তার আরজুমান আক্তার এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।
বাদি পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট হারুর অর রশিদ জানান, নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩) এর ৯(১) ও দঃ বিঃ ১১৪/৩১৩/৫০৬/ ধারায় এ মামলা দায়ের করা হয়। আদালত এ ব্যাপারে ঝালকাঠি ডিবি পরিদর্শককে বাদীর চিকিৎসার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে এবং কাগজপত্র সংগ্রহ করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় উল্লেখ করা হয় যে, আসামী মিজানের বাড়িতে কাজ করার সুবাদে সে প্রায়ই বাদিকে উত্যাক্ত করত এবং ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার সাথে অবৈধভাবে মেলামেশা করত। এ ঘটনায় বাদী ৫ মাসের অন্ত:সত্তা হয়ে পড়ে। বিষয়টি আসামী মিজানের বাবা-মা জানতে পেরে তাকে তাদের পুত্রবধূ করার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে গত ২৬ মে বাড়ি হতে বরিশাল গ্রীন ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে নিয়ে আসে। সেখানে আসামী ডাক্তার আরজুমানের সাথে মিজান পরামর্শ করে বাদিকে জোর পূর্বক ইনজেকশন দিয়ে ৫ মাস অবস্থায় গর্ভপাত ঘটায়। এরপর মিজান বাদিকে বাড়ি পৌছে দিয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। কিন্তু ঐ সময় গর্ভপাত সম্পূর্নভাবে না হওয়ায় বাদীর থেমে থেমে রক্তক্ষরন হতে থাকে। তাই তাকে তার বাবা-মা গত ৩১ মে বরিশাল শেবাচিমে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বাদির বাবা আবুল কালাম জানান, মিজান দীর্ঘদিন দুবাই থেকে বাড়িতে এসে এ ঘটনা ঘটিয়ে এখন আবার সিঙ্গাপুর যাবার জোড় প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। পাশাপাশি তাদের উকিলকে মামলা না চালানোর জন্য মোটা অংকের টাকার প্রস্তাব দিচ্ছে।